আমাদের এলাকার মানুষ প্রচলিত বা মাতৃভাষার সর্বচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করনের পাশাপশি বিভন্ন ভাষায় পান্ডিত্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে । আমাদের এলকায় মানুষ সাধারনত গ্রাম,গঞ্জ,হাট,বাজার,অফিস আদালতে এবঃ দৈনন্দিন জীবনে খাটি বাংলা ভাষা ব্যবহার করে থাকে । তবে বিশেষ বিশেষ ক্ষেতে যেমন ব্যাংক,বীমা,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এবং অফিস আদালতে বাংলা মার্জিত ভাষা ব্যবহার করে খাকে । আমাদের এলাকার মানূষ অনেক সহজ সরল এবং সচেতনতার অভাবে এখনও এখানে আরবি,ফারসি,উর্দু,হিন্দি ও ইংরেজী ভাষায় তেমন কোন কৃতিত্ব অর্জন করতে পারেনি । তবে ইদানিং শিক্ষার হার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে অনেকেই আজ সচেতন হয়েছে । ইংরেজী,আরবি,ফারসি,হিন্দি জানলেওয়ালা মানুষের অভাব অনেকটা লাঘব হয়েছে । বিশেষ করে ইংরেজীতে বেশ সংখ্যক লোক অনর্গল কথা বলার পান্ডিত্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে । আমাদের এই এলাকার মানুষ মুলত মাতৃভাষার উপর বেশ শ্রদ্ধাশীল তাই বিদেশী ভাষার প্রতি কছিুটা হলেও বিদ্বেষী বলা চলে । বাংলাদেশ স্বাধীনতাপুর্ব সময় হতে শুরু করে ১৯৭১ সালের স্বাধীন বাংলঅদেশের অভ্যুদয়, পর্যন্ত বাংলা ভাষা ছিল এই এলাকার প্রানের ভাষা । ১৯৭১ সালে এই এলাকার স্থানীয় বাংলা ভাষার জন্য পাগল মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল । অনেক শ্রম আর সাধনার ফলে যে স্বাধীনতা আমরা অর্জন করেছিলাম তা আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্জাদা লাভ করে সকল ভাষা শহীদের আত্বাকে করেছে প্রশান্ত এবং বিশ্ব দরবারে স্বাধীন বাংলাদেশেকে দিয়েছে এক আলাদা মর্জাদার আসন । বর্তমানেও যেকোন সময় বাংলা ভাষার সম্মানে আঘাত আসলে এই এলাকার মানুষ তা প্রতিহত করতে সদা প্রস্তত ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস